ই-কমার্সে রিটার্ন পলিসি কেমন হওয়া উচিৎ?

ই-কমার্সে রিটার্ন পলিসি কেমন হওয়া উচিৎ?
– বড় ছবি দেখুন
মানবীয় আচরণ করুন । শুধুমাত্র একবার বিক্রয় এঁর জন্য সারা জীবনের মত গ্রাহক হারাবেন না ।
বড় ছবি দেখুন ।
মহান রিটার্ন পলিসি লিখার প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে এই রিটার্ন এ আপনি লাভ হারাচ্ছেন সেটা ভাবা বন্ধ করা এবং মনে করা যে এই রিটার্ন এ আপনি যা ইনভেস্ত করছেন তা একটি বিক্রয়ে লাভের থেকে
অনেক বেশী কিছু ।
– বুঝতে সহজ হয় যেন
খুব সাধারন ভাষায় রিটার্ন পলিসি লিখে গ্রাহকের জীবন আরও সহজ করে তুলুন ।
আপনার গ্রাহক যদি রিটার্ন এর জন্য অনুরধ করে তবে তার মানে হচ্ছে সে আপনার উপর আস্থা রেখে
ক্রয় করেছিল সে আস্থা অটুট রাখতে যা করনীয় সেটা নির্দ্বিধায় করবেন ।
– আপনার গ্রেট পলিসি নিয়ে চিৎকার করুন
সাহসী প্রতিজ্ঞা করতে ভয় পাবেন না , এবং আইনজীবীর মত পলিসি না লিখে মানবসেবকের মত
লিখবেন ।
যেমন বলা আমাদের প্রডাক্টের চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি এবং কোন ত্রুটি পেলে ৬০ দিনের মধ্যে আপনার টাকা
রিটার্ন পাবেন তার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি ।
– গ্রাহককে যথেষ্ট সময় দিন
দিন দিন রিটার্ন পলিসি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে গ্রাহকের নিকট এবং তাদের ক্রয় করার জায়গা দিন দিন
বেড়েই চলেছে ।
আপনি হয়ত গিফট ক্রয় করেছেন ৩ দিন হল হাতে পেয়েছেন তবে অনেক বিজি থাকার কারনে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন নাই তাই সময় বেশী দেয়া দরকার ।
– যতটা সম্ভব খরচ কমিয়ে দিন
গবেষণা করে বের করুন আপনার খরচ কিসে বাড়িয়ে দিচ্ছে , সবাই যা করছে শুধুমাত্র তাই করবেন
না ।
যখন আপনার গ্রাহক অলরেডি বেথিত তখন এটি ভাল সময় নয় অনাকাঙ্ক্ষিত শিপিং খরচ বেশী করে চাপিয়ে দেয়া । এমনকি গ্রহক ক্রয় করবার পূর্বে বেশ চিন্তিত থাকে রিটার্ন শিপিং খরচ নিয়ে ।